২রা অক্টোবর নগরীর থিয়েটার ইন্সটিটিউটে এক আড়ম্বরপূর্ণ স্মরণ সভা অনুষ্ঠানে নগর ছাত্রদলের সাবেক সর্ব কনিষ্ঠ দপ্তর সম্পাদক ও মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মযার্দায় দপ্তর সম্পাদক বাবু টিংকু দাশ এর ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণ সভায় প্রধান অতিথি বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনিবার্হী কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, নগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও আহ্বায়ক ডাঃ শাহাদাত হোসেন বলেন বিগত আওয়ামী স্বৈরাচারের শাসনামল এবং ৯০ই এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা ছিলেন বাবু টিংকু দাশ।
টিংকু দাশের অবদান মহানগর বিএনপি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে যুগ যুগ ধরে। সেই সাথে জুলাই ২০২৪ ছাত্রজনতার আন্দোলনে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং চিরতরে পঙ্গু, অন্ধ ও বধির যোদ্ধাদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। অর্জিত স্বাধীনতার পূর্ণতা পাবে জনগনের গণতান্ত্রিক ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই। সংখ্যালঘু বলতে কিছুই নেই আমরা সকলেই বাংলাদেশী। আগামীর বাংলাদেশ তারুণ্যের আইকন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান এর নির্দেশে অনাগত কঠিন পরীক্ষার দিনগুলোর জন্য তিনি নেতাকমীর্দের তৈরী থাকতে বলেন।
বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তির কামনা করেন। এই সভায় প্রধান বক্তার বক্তব্যে টিংকু দাশকে নিয়ে স্মৃতি চারণ করে কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক সহ—সাংগঠনিক সম্পাদক ও নগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেন টিংকু দাশরা ছিল বলেই ছাত্রদল যুবদল বিএনপি এত ঝড়ঝাপটার পরেও ঠাঁই দাঁড়িয়ে আছে। জাতীয়তাবাদী দলের জন্য টিংকু দাশের অবদান অবিস্মরণীয়।
উক্ত স্মরণ সভার সভাপতি সাবেক নগর ছাত্রদল সভাপতি গাজী মোহাম্মদ সিরাজ উল্লাহ বলেন, ত্যাগীদের বাদ দিয়ে কখনোই কোনো বিপ্লবের ইতিহাস রচিত হয়নি। বিপ্লবী টিংকু দাশের সাংগঠনিক দক্ষতার ফসল আজকের এই বৈরী আবহাওয়ার পরেও হাজারো ছাত্র জনতার উপস্থিতি। মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ—সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার শাখাওয়াত হোসেন শাহিন হায়াতের সঞ্চালনায় এই স্মরণ সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, বিশিষ্ট সাংবাদিক জাহিদুল করিম কচি, আব্দুল মান্নান, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম, থানা বিএনপির সভাপতি মঞ্জুর রহমান চৌধুরী, হানিফ সওদাগর, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, সাবেক সহ—সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল হালিম স্বপন, মহানগর ছাত্রদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিম উদ্দিন চৌধুরী, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আক্তার খান, খন্দকার নুরুল ইসলাম, মফিজ উল্ল্যাহ, ওয়ার্ড বিএনপি সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোহাম্মদ জাহেদ, সাদেকুর রহমান রিপন, বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান কল্যান ফ্রন্ট সভাপতি রাজীব ধর তমাল, সাব্বির আহম্মদ, সৈয়দ আবুল বশর, মোঃ আলী, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ—সভাপতি মুজিবুর রহমান মুজিব, হারুন উর রশিদ, নগর যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক আসাদুর রহমান টিপু, আপ্যায়ন সম্পাদক আজিজুল হক মাসুম, বিশিষ্ট সাংবাদিক আর.কে. লিটন,আকবর শাহ থানা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক পলাশ চৌধুরী, নগর ছাত্রদলের সাবেক সহ—সভাপতি মহসিন কবির আপেল, আলিফ উদ্দিন রুবেল, শেখ ইয়াছিন নওশাদ, মোঃ টিটু, নেওয়াজ মোরশেদ খান, ইয়াকুব সিফাত, নাজমুল হায়দার, আনোয়ার হোসেন, মহানগর ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সামিয়াত আমিন জিসান, সালাউদ্দিন কাদের আসাদ, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক রাসুদুল ইসলাম রাসুদ, বিপ্লব চৌধুরী বিল্লু, জিয়াউল হক সোহেল, ইঞ্জিনিয়ার ওয়াহিদ ইমাম খান সারাত, জুয়েল মজুমদার, অপু চৌধুরী আকাশ, আহমেদ শেহতাব, মোঃ হেলাল উদ্দিন, থানা যুবদল নেতা জেবিন, নোমান, ফারুক, মামুন, ফরমান, কোতোয়ালী থানার স্বেচ্ছাসেবক দল আহ্বায়ক এন.মোহাম্মদ রিমন, ইপিজেড থানা যুবদল নেতা মোহাম্মদ আলী, অনিক থানা ছাত্রদল নেতা জোবায়ের ইসলাম, নাজিম উদ্দিন, জি.এম. তারেক, নুর হোসেন জিসান, কায়েস উদ্দিন, ইমাম হোসেন, মোঃ মাহির, আকিব, জনি, আকাশ, আরিফ প্রমূখ।