শফিউল আলম,রাউজান ঃরাউজান উপজেলার ৭নং রাউজান ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর মরহুম ছালেহ আহম্মদ মাস্টারের বাড়ীর বাসিন্দ্বা গরু ব্যবসায়ী নুরুল আবছার ও তার ব্যব্সাযিক অংশিদার চিকদাইর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের পাঠান পাড়া আনোয়ার মেম্বারের বাড়ীর বাসিন্দ্বা আজিজুল হক দুজনেই গরুর ব্যবসা করেন । গত ২৪ মার্চ রবিবার একটি সাদা রংয়ের ইন্ডিায়ান জাতের বড় গরু ২লাখ ২৭ টাকা মুল্যের গরু ক্রয় করে গরু ব্যবসায়ী নুরুল আবছারের ব্যাবসায়িক অংশিদার আজিজুর হকের বাড়ীর গোয়ালে রাখা হয় । গত ২৬ মার্চ মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১১টার সময়েআজিজুল হকের গোয়াল ঘর থেকে চিকদাইর পাঠান পাড়া এলাকার কালু সওদগারের বাড়ীর মোঃ হাণিফের পুত্র ইলিয়াস (৫৫)ওতার শ্যালক রাউজানের পাহাড়তলী ইউনিয়নের পাহাড়তলী নিয়ামত আলীর বাড়ীর বাসিন্দামোঃ সিদ্দিক (৪৫) চুরি করে নিয়ে যায় । ইলিয়াস ও তার শ্যালক মোঃ সিদ্দিক গরুটি চুরি করে নিয়ে গিয়ে গতকাল ২৭ মার্চ বুধবার ভোররাতে জবাই করে । জবাই করা গরুর মাংস পাহাড়তলী চৌমুহনী বাজারে বিক্রয় করে দেয় বলে অভিযোগ করেন গরু ব্যবসায়ী নুরুল আবছার ও আজিজুল হক । এঘটনার বিষয়ে চিকদাইর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান প্রিয়তোষ চৌধুরী ও রাউজান সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বিএম জসিম উদ্দিন হিরুকে জানানোর পর রাউজান থানায় অভিয্গো করার প্রস্তুতি নিয়েছে বলে জানান গরু ব্যবসায়ী নুরুল আবছার ওআজিজুল হক। রাউজানের বিভিন্ন এলাকা থেকে দেড়মাস ধরে গরু চুরির ঘটনা সংগঠিত হয়েছে কয়েকটি।চোরাই গরু গরুর মালিকরা অনেক খোজাখুজি করে হদিস পায়নি । এ ব্যাপারে রাউজান থানার ওসি জাহিদ হোসেনের কাছে জানতে চাইলে, ওসি জাহিদ হোসেন বলেন, গরু ব্যবসায়ী আজিজুল হক ও নুরুল আবছারের কাছে টাকা পাওনা ছিল ইলিয়াস। পাওনা টাকা না দেওয়ায় আজিজুর হকের গোয়াল ঘর থেকে গরুটি নিয়ে যায় ইলিয়াস ও তার শ্যালক সিদ্দিক ।
রাউজানে গরু চুরিঃ অতঃপর জবাই করে বাজারে মাংস বিক্রয় করার অভিযোগ

সংবাদটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন
একটি মন্তব্য করুন