কেন্দ্রীয় যুবদলের সহ-সভাপতি ও মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী বলেছেন,বিদ্যুৎ নেই, পানি নেই, গ্যাস নেই, তাই এই স্বৈরাচার সরকারেরও আর দরকার নেই। এটাই আজ জনগণের কথা। দেশে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির পাশাপশি বিদ্যুতের সীমাহীন লোডশেডিং শুরু হয়েছে। মানুষ প্রচন্ড গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনে নিয়ে সরকার জাতির সাথে প্রতিনিয়ত মিথ্যাচার করেছে।দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে দেশের মানুষের জীবনযাপন খুবই কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। মানুষের পেটে খাবার নেই। নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক দাম। জনগণই সরকারকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না।
তিনি আরও বলেন, ক্ষমতা হারানোর ভয়ে আদালতকে ব্যাবহার সরকার নেতা কর্মীদের মামলা দিয়ে জেলে দিচ্ছে। মামলা-হামলা জেলে দিয়ে আন্দোলন বন্ধ করা যাবেনা। বিএনপির নেতাকর্মীরা ভীরু -কাপুরুষ নয়। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠাই সর্বস্তরের নেতাকর্মী রাজপথে বুকের তাজা রক্ত দিতে প্রস্তুত। আমরা যদি রাজপথের আন্দোলনকে বেগবান করে আরও শানিত করতে পারি এই দেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে, শেখ হাসিনার পতনও নিশ্চিত। ভয়কে জয় করে এই জালিম সরকারের বিরুদ্ধে চুড়ান্ত লড়াইয়ে যুবদল -স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরাই জয়ী হবে।
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মো. সাহেদ,চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু সহ নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবীতে আগামী ১২ মে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের যৌথ উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ সফল করার লক্ষে অদ্য ১০ মে (বুধবার)বিকেলে নাসিমন ভবন দলীয় কার্যালয়ে মহানগর যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত প্রস্তুতি সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ. এম রাশেদ খান বলেন, অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকতে গিয়ে আওয়ামী লীগ এখন আর আওয়ামী লীগ নেই। তারা এখন রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে। রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করতে গিয়েই তাদের আজ এ অবস্থা। বিচার বিভাগ থেকে শুরু করে প্রশাসন, পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সমস্ত রাষ্ট্রযন্ত্র তারা দলীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে কল্পনাও করা যায় না লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মীর নামে রাজনৈতিক মামলা হয়। কিন্তু এই ফ্যাসিবাদী সরকার সেই কল্পনাকেও হার মানিয়েছে। কথা বললেও মামলা, কোথাও মিটিং করলেও মামলা করা হয় বলে উল্লেখ করেন তিনি।
মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তীর সভাপতিত্বে ও চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ. এম রাশেদ খানের পরিচালনায় প্রস্তুতি সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসাইন, মহানগর যুবদলের সহ-সভাপতি এম এ রাজ্জাক, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি আসাদুজ্জামান দিদার, শহীদুল্লাহ বাহার, যুবদলের সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন চৌধুরী নাসিম, অরূপ বড়ুয়া,স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি সিরাজ উদ্দিন, মঈনুদ্দিন রাশেদ, হারুনুর রশিদ, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া,যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল হাসান লেবু, এরশাদ হোসেন, আব্দুল হামিদ পিন্টু, সেলিম উদ্দিন রাসেল, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ভূইয়া, যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা, স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সম্পাদক গোলাম সরোয়ার, এম. আবু বক্কর রাজু, যুবদলের হেলাল হোসেন, রাজন খাঁন, সহ সাধারণ সম্পাদক আসাদুর রহমান টিপু, জাফর আহমেদ খোকন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সাধারণ সম্পাদক সম্পাদক আকতার হোসেন, সাজ্জাদ হোসেন, দিদার হোসেন, যুবদলের সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য নুর হোসেন উজ্জ্বল, জিল্লুর রহমান জুয়েল, মুহাম্মাদ সাগির, আসাদুজ্জামান রুবেল, মহিউদ্দিন মুকুল, আলাউদ্দিন,সহ সম্পাদক জিয়াউল হক মিন্টু, শাহেদুল ইসলাম শাহেদ, মাহবুবুর রহমান, মেজবাহ উদ্দিন মিন্টু, মোঃ সালাউদ্দিন, মোঃ ইদ্রিস, মোঃ ইদ্রিস আলম, হোসেন উজ জামান, হাফেজ কামাল উদ্দিন, গুলজার হোসেন মিন্টু, আজিজ চৌধুরী, নাছির উদ্দিন, মিজানুর রহমান সাইফুল, রবিউল ইসলাম, আকবর হোসেন মানিক,নুর আলম, জাহাঙ্গীর হোসেন, থানা যুবদলের আহবায়ক মোঃ শফিউল আজম, ইসমাইল হোসেন লেদু, থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক হাছান মাহমুদ, এন. মোহাম্মদ রিমন, দুলাল মিয়া, থানা যুবদলের সদস্য সচিব মনজুরুল আলম মঞ্জু, মোঃ হাসান, শওকত খাঁন রাজু, সারোয়ার হোসেন, মোর্শেদ কামাল, মোঃ নুর খাঁন, ইউনুছ মুন্না, দেলোয়ার হোসেন ফরহাদ, থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আবদুল্লাহ আল হাসান সোনামানিক, মো.শহীদুজ্জামান,কাজী মহিউদ্দিন, ইউসুফ আলী লিটন, ওয়ার্ড যুবদলের আহবায়ক মোঃ ইউনুছ, বাদশা আলমগীর, জাহাঙ্গীর আলম, মো. ইমন সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।